• Courses

    About Courses

    • All Courses
    • Free Access Type
    • Other Free Type
    • Paid Type
    • Demo Accounts
    • Become an Instructor
    • Instructor Profile
    মোটরসাইকেল ড্রাইভিং ট্রেনিং

    মোটরসাইকেল ড্রাইভিং ট্রেনিং

    Read More
  • Features
    • About Us
    • Membership
    • Portfolio
    • FAQs
  • Events
  • Gallery
  • Blog
  • Contact
  • Shop
    Have any question?
    +8801717 201518
    cpntibogra@gmail.com
    RegisterLogin
    CPNTi
    • Courses

      About Courses

      • All Courses
      • Free Access Type
      • Other Free Type
      • Paid Type
      • Demo Accounts
      • Become an Instructor
      • Instructor Profile
      মোটরসাইকেল ড্রাইভিং ট্রেনিং

      মোটরসাইকেল ড্রাইভিং ট্রেনিং

      Read More
    • Features
      • About Us
      • Membership
      • Portfolio
      • FAQs
    • Events
    • Gallery
    • Blog
    • Contact
    • Shop

      Blog

      Home » Blog » ফাইভার কি? ফাইভার এ কাজ পাওয়ার ১০টি কৌশল

      ফাইভার কি? ফাইভার এ কাজ পাওয়ার ১০টি কৌশল

      • Posted by cpnTiAdmin
      • Categories Blog, Freelancing
      • Date December 24, 2021
      • Comments 0 comment
      Freelancing Marketplace cpnti.net

      ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে ফাইভার অন্যতম জনপ্রিয়। ফাইভার মূলত গিগ ভিত্তিক সিস্টেমে কাজ করে। ফাইভারে সফল গিগ তৈরির পেছনে নির্ভর করে আপনার ফাইভার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার আদৌ সফল হবে কিনা। ফাইভার এ সফল হতে গেলে একজন ফ্রিল্যান্সার এর উচিত তার গিগ বা গিগগুলোকে সুন্দরভাবে সাজানো।

      চলুন জেনে নেই, কিভাবে ফাইভার এ সফল গিগ তৈরী করে আয় এর পথ তৈরী করবেন।

      ফাইভার কি?

      ফাইভার হলো একটি জনপ্রিয় ডিজিটাল অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সরগণ নিজেদের সেবা প্রদান করেন ও যাদের প্রয়োজন অর্থাৎ বায়ার তারা সেবা কিনে থাকেন। ফাইভার এর কাজকে গিগ বলা হয়। ফাইভার এ প্রতিটি গিগ এর দাম ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে।

      ফাইভার এর সেরা ফিচার হচ্ছে এখানে কাজ পেতে ফ্রিল্যান্সারদের লিড জেনারেশন এর পেছনে দৌড়াতে হয় না। কেননা ফাইভার নিজ থেকেই সেলারদের জন্য লিড জেনারেশন করে থাকে। এর ফলে ফ্রিল্যান্সারগণ তাদের কাজে ফোকাস রাখতে পারে।

      ৩.৪ মিলিয়নের অধিক বায়ার নিয়ে ফাইভার ২০২১ সালে অন্যতম সেরা ও ব্যস্ত ফ্রিল্যান্সিং সাইট। তাই যেকোনো সেবা কিনতে বা বিক্রি করতে ফাইভার এর জুড়ি নেই। আপনি যদি কোনো সার্ভিসে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে এখনই একটি ফাইভার একাউন্ট খুলে কাজ করা শুরু করে আয় করতে পারেন।

      ফাইভার এ কাজ পাওয়ার ১০টি কৌশল

      ফাইভার এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে ব্যাপক হারে প্রতিযোগিতা রয়েছে। তবে আপনার গিগ যদি সার্চ এর টপ রেজাল্টে প্রদর্শিত হয়, সেক্ষেত্রে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়ে থাকে।

      ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায়ঃ গিগ তৈরি ও অন্যান্য

      ফাইভার এ কাজ কিভাবে পাবো – আপনার এই প্রশ্নের উত্তর হতে পারে এই পোস্টটি। ফাইভার এ কাজ পাওয়ার ১০টি উল্লেখ্যযোগ্য কৌশল হলোঃ

      • সম্পূর্ণ ও প্রফেশনাল সেলার প্রোফাইল তৈরি
      • সঠিক গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন
      • আকর্ষণীয় গিগ ইমেজ ও ভিডিও
      • ট্যাগ ও ডেসক্রিপশন এ সেরা ও সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার
      • সোশ্যাল মিডিয়াতে গিগ প্রমোট করা
      • বেশিরভাগ সময় ফাইভারে অনলাইন থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা
      • স্কিল টেস্ট দেয়া
      • কাজের কোয়ালিটি ও অন-টাইম ডেলিভারি
      • হাই-লেভেল সেলার হওয়া
      • ফাইভার ফোরাম ব্যবহার

      এবার চলুন বিস্তারিত জানি।

      সম্পূর্ণ ও প্রফেশনাল সেলার প্রোফাইল তৈরি

      আপনার কাজ নিয়ে আপনি কতোটা ডেডিকেটেড, তার প্রমাণ একজন বায়ার খুঁজবে আপনার প্রোফাইলে। তাই প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে আপনার ফাইভার প্রোফাইল কমপ্লিট করার ব্যাপারটি নিশ্চিত করা একান্ত জরুরি।

      বায়ারগণ অধিকাংশ সময়ে যথাযথ তথ্যপূর্ণ প্রোফাইলকে কাজের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার প্রদান করে থাকে। একটি সফল সেলার প্রোফাইল তৈরির ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলোঃ

      • নামঃ আপনার আসল নাম ফুল নেম ফিল্ডে প্রদান করুন, এতে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে।
      • প্রোফাইল ফটোঃ আপনার একটি প্রফেশনাল ছবি প্রোফাইল পিকচার হিসেবে সেট করুন। আর্টিস্ট, ফিল্ম স্টার কিংবা কোনো খেলোয়াড় এর ছবি প্রোফাইল পিকচারে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এসবের কারণে আপনার প্রোফাইলের প্রফেশনালিজম ক্ষুণ্ণ হয়।
      • প্রোফাইল ডেসক্রিপশনঃ আপনার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা আপনার প্রোফাইলের ডেসক্রিপশনে তুলে ধরা একান্ত জরুরি। ফ্রিল্যান্সার খোঁজার সময় বায়াররা এসব ব্যাপার খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
      • ভাষাঃ আপনার ভাষাগত দক্ষতা প্রোফাইলে তুলে ধরা অন্তুত জরুরি। যেহেতু ফাইভারে পুরো বিশ্বের বায়ারগণ সার্ভিস কিনে থাকেন, সেক্ষেত্রে আপনি যদি একাধিক ভাষা পেরে থাকেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই তা প্রোফাইলে যুক্ত করতে ভুলবেন না। আপনার আর বায়ারের ভাষার মধ্যে মিল থাকলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।
      • স্কিলসঃ স্কিল বা দক্ষতা হচ্ছে ফাইভার প্রোফাইল এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার সকল স্কিল বা দক্ষতা আপনার ফাইভার প্রোফাইলে যথাযথভাবে তুলে ধরুন। স্কিল আপনার ফাইভার গিগ র‍্যাংক করতে সাহায্য করে।
      • শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনার ফাইভার প্রোফাইলে এড করতে ভুলে যাবেন না কিন্তু! অনেক বায়ার এটিকে কাজের দক্ষতা ও মেধাকে যাচাই করার পরিমাপ হিসেবে দেখে।
      • সার্টিফিকেশনঃ আপনার যদি কোনো সার্টিফিকেশন থাকে, সেটি অবশ্যই আপনার প্রোফাইলে অবশ্যই যুক্ত করুন। সার্টিফাইড ফ্রিল্যান্সারদের কাজ দিতে বায়ারগণ অধিক স্বাচ্ছন্দবোধ করেন।
      • সোশ্যাল মিডিয়া লিংকঃ আপনার ফাইভার সেলার প্রোফাইলের নির্দিষ্ট সেকশনে সোশ্যাল মিডিয়া লিংক যুক্ত করে ফাইভার এলগোরিদমের নিকট আপনার প্রোফাইলের কদর বৃদ্ধি করতে পারেন।

      সঠিক গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন

      বর্তমান সময়ে ফাইভারে গিগ এর র‍্যাংকিং সর্বোচ্চ নির্ভর করে এর টাইটেল ও ডেসক্রিপশন এর উপর। তাই যথাযথ গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন নিশ্চিত করা ফাইভার এ কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করে। ফাইভার গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন সম্পর্কে আপনার যা জানা উচিতঃ

      • গিগ টাইটেলঃ গিগ টাইটেল হলো অনেকটা আয়নার মতো যা আপনার বায়ারকে আপনার সেবা রিপ্রেজেন্ট করে। এই কারণে সবসময় আপনার সেবা সম্পর্কিত সেরা ও আকর্ষণীয় গিগ টাইটেল ব্যবহার করুন।
      • গিগ ডেসক্রিপশনঃ গিগ র‍্যাংকিং এর অন্যতম প্রধান একটি ফ্যাক্টর হচ্ছে গিগ ডেসক্রিপশন। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বা ট্যাগ এর জন্য ফাইভার সার্চ এ টপে থাকতে চাইলে তাই হাই-কোয়ালিটি ও ইউনিক গিগ ডেসক্রিপশন রাখার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ ১২০০ ক্যারেক্টার এর মধ্যে আপনার সেবা সম্পর্কিত সেরা গিগ ডেসক্রিপশনটি লিখুন। এটিও নিশ্চিত করুন যাতে আপনার গিগ ডেসক্রিপশনে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ড অন্তত একাধিকবার থাকে।
      • সেরা গিগসমুহ অনুসরণঃ সেরা গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন কীভাবে লিখতে হয়, তা বুঝতে কোনো নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বা ক্যাটাগরি সার্চ এ টপ র‍্যাংকে থাকা গিগগুলো যাচাইবাছাই করুন। এই গিগগুলো টপ র‍্যাংকে কী কারণে আছে তা পর্যালোচনা করে আপনিও একই কৌশল অনুসরণ করে ভালো গিগ টাইটেল ও ডেসক্রিপশন লিখতে পারেন। তবে হুবহু গিগ টাইটেল বা ডেসক্রিপশন কপি করা থেকে বিরত থাকুন।

      আকর্ষণীয় গিগ ইমেজ ও ভিডিও

      কোনো বায়ার আপনাকে তাদের কাজের জন্য হায়ার করার আগে আপনার কাজের উদাহরণ হিসেবে আপনার গিগ এ যুক্ত থাকা ইমেজ ও ভিডিও দেখতে পারে। অর্থাৎ আপনাকে হায়ার করার পেছনে এই গিগ ইমেজ ও ভিডিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

      আপনার গিগ ইমেজ ও ভিডিও যদি বায়ারকে আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়, সেক্ষেত্রে আপনি কাজ ভালো পারলেও আপনি প্রজেক্ট পাবেন না। সুতরাং, অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকতে সবসময় আকর্ষণীয় গিগ ইমেজ ও ডেসক্রিপশন ব্যবহার করুন, যা আপনার সেরা কাজগুলোকে তুলে ধরে।

      ট্যাগ ও ডেসক্রিপশনে সেরা কিওয়ার্ড ব্যবহার

      আপনার গিগ এর ট্যাগ ও ডেসক্রিপশন এ সেরা কিওয়ার্ড ব্যবহার এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফাইভার সার্চ এর জন্য গিগ র‍্যাংকিং ইম্প্রুভ করতে পারেন। বায়ারগণ যেসব কিওয়ার্ড ব্যবহার করে সার্চ করতে পারে, সেসব কিওয়ার্ড আপনার ট্যাগ ও ডেসক্রিপশন এ যুক্ত করুন।

      ধরুন, আপনি Digital Marketing সার্ভিস সেল করছেন। সেক্ষেত্রে Digital Marketing লিখে ফাইভারে সার্চ করলে সার্চ রেসাল্টে কিছু সাজেস্টেড কিওয়ার্ড দেখতে পাবেন। এসব কিওয়ার্ড এর মানে হলো অন্যরা এসব কিওয়ার্ড দিয়েও একই সেবার জন্য ফ্রিল্যান্সার খুঁজে থাকে। সুতরাং আপনার গিগ র‍্যাংকিং বাড়াতে অবশ্যই টপ কিওয়ার্ডগুলো আপনার গিগ এর ট্যাগ ও ডেসক্রিপশন এ ব্যবহার করুন।

      সোশ্যাল মিডিয়াতে গিগ প্রমোট

      বাইরে থেকে আসা ট্র‍্যাফিক ও ভিজিটর ফাইভার পছন্দ করে। সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ বা ডিসকাশন সাইটে যেসব প্রোফাইল বা গিগ এর সাথে লিংকড থাকে, সেগুলোকে ফাইভার র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এজন্য অন্য সাইটগুলোতে ট্রাফিক ও ভিজিটর আসা ফাইভার গিগ এর ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ণ।

      বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যেমনঃ ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, পিন্টারেস্ট এসব সাইটে আপনার গিগ শেয়ার করুন। এভাবে আপনার গিগ এ ট্রাফিক বাড়লে গিগ র‍্যাংকিং ও দিনদিন ইম্প্রুভ হতে থাকবে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এর বাইরেও বিভিন্ন ফোরাম সাইট, যেমনঃ কোরা বা রেডিট এ আপনার গিগ কৌশলে শেয়ার করেও ট্রাফিক লিড পেতে পারেন।

      অনলাইন থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা

      যেহেতু ফাইভারে বিশ্বের সকল প্রান্তের বায়ার রয়েছে, সেক্ষেত্রে বিভিন্ন টাইমজোন এর মধ্যকার সময় এর পার্থক্য বিশাল সমস্যা সৃষ্টি করে। যেমনঃ আমাদের দেশে যে সময় রাত থাকে, অনেক দেশেই সেই সময় সকাল বা দুপুর থাকে। ওই সময় যদি কোনো বায়ার আপনাকে নক দেয়, সে সময় আপনি অনলাইনে নাও থাকতে পারেন।

      ফাইভার বা যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম এর ক্ষেত্রে সেরা প্র‍্যাকটিস হলো মোটামুটি সবসময় অনলাইনে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা। একটি কাজের জন্য একজন বায়ার একাধিক জনের সাথে যোগাযোগ করেন। এক্ষেত্রে যে সবচেয়ে আগে রিপ্লাই দিতে পারে, তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাই অধিক থাকে।

      যেহেতু ফাইভার এ রেসপন্স টাইম প্রদর্শন করা হয়, তাই অধিকাংশ সময় অনলাইনে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। বিশেষ করে, নতুন নতুন শুরু করলে এই বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ফাইভারে কাজ পাওয়া ক্ষেত্রে। এছাড়াও ফাইভার এর মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে যেকোনো জায়গায়, যেকোনো অবস্থাতেই অনলাইন থেকে বায়ার এর মেসেজ বা রিকুয়েস্ট এর রেসপন্স দেওয়া সম্ভব।

      স্কিল টেস্ট

      আপনি আপনার স্কিল সেকশনে এ যেসব দক্ষতা যোগ করবেন, সেসব দক্ষতা যাচাইয়ে ফাইভার স্কিল টেস্ট নামে একটি ফিচার যুক্ত করেছে। এই স্কিল টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে একজন ফ্রিল্যান্সার ফাইভারের বিচারে নির্দিষ্ট বিষয়ে কতটুকু পারদর্শী, তার ধারণা পাওয়া যায়।

      ফাইভার স্কিল স্কোর আপনার প্রোফাইলের গুরুত্ব বাড়াতে পারে। সুতরাং আপনি যদি কোনো বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে ফাইভার স্কিল টেস্ট এ অংশগ্রহণ করতে পারেন।

      কাজের কোয়ালিটি ও অন-টাইম ডেলিভারি

      ঠিক সময়ে কাজ ডেলিভারি দেওয়া যেকোনো ফ্রিল্যান্সার এর কাজের মর্যাদার চাবিকাঠি। যেসব ফ্রিল্যান্সার ঠিক টাইমে কাজের ডেলিভারি দিতে পারেন, স্বভাবতই বায়ারগণ তাদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী হবেন।

      এছাড়াও আপনার কাজের কোয়ালিটি নিশ্চিত করা একান্ত জরুরি। ফাইভার যেহেতু রেটিং সিস্টেমের উপর কাজ করে, সেক্ষেত্রে আপনার কাজের কোয়ালিটির উপর বায়ার কতো রেটিং দিলো তা খুবই জরুরি বিষয়। আপনি যদি অন-টাইম ডেলিভারি ও কাজের কোয়ালিটি বজায় রাখেন, তবে ফাইভার সার্চ র‍্যাংকে খুব সহজেই র‍্যাংকিং লম্বা সময় ধরে রাখতে পারবেন।

      হাই-লেভেল সেলার হওয়া

      ফাইভারে সেলার লেভেল সিস্টেম রয়েছে। নতুন সেলার, লেভেল ওয়ান সেলার, লেভেল টু সেলার, টপ রেটেড সেলার, ইত্যাদি পর্যায়ে ফাইভার এ ফ্রিল্যান্সারদের ট্যাগ দেওয়া হয়।

      হাই-লেভেল সেলারগণ অন্যান্য সেলার থেকে অধিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। যেমনঃ বায়ারগণ একজন সাধারণ সেলার থেকে একজন হাই-লেভেল সেলারের সাথে কাজ করতে বেশি আগ্রহী হবেন, কেননা উক্ত সেলারের রেটিং অপেক্ষাকৃত ভালো।

      ফাইভার এ সেলার হিসেবে লেভেল আপ করতে হলে ফাইভার মুলত কাজের কোয়ালিটি, অনটাইম ডেলিভারি, কাস্টমার এর সন্তুষ্টি – এসব বিষয়ে যাচাইবাছাই করে থাকে। তাই হাই-লেভেল সেলার হতে চাইলে অবশ্যই এসব ব্যাপার মাথায় রেখে আগান।

      ফাইভার ফোরাম ব্যবহার

      আপনার ফাইভার প্রোফাইল গ্রো করার ক্ষেত্রে লেটেস্ট সব কৌশল ও টিপস সম্পর্কে আলোচনা করা ও জানার সেরা প্ল্যাটফর্ম হলো ফাইভার ফোরাম। অনেক টপ রেটেড ও অভিজ্ঞ সেলার তাদের জ্ঞান ফাইভার ফোরামে শেয়ার করে থাকেন। সুতরাং, ফাইভার ফোরামের ডিসকাশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ফাইভারে কাজ পাওয়া বিষয়ক অনেক তথ্য জানা যায়। বিশেষত আপনি যদি নতুন সেলার হয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে ফাইভার কমিউনিটি অনুসরণের মাধ্যমে ফাইভারে আপনার যাত্রা অনেকটাই সহজ হবে।

      আপনি কি ফাইভারে কাজ করেন? আপনার ফাইভারে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করুন নিচের কমেন্ট সেকশনে।

      Tag:cpn, cpnti, Fiverr

      • Share:
      author avatar
      cpnTiAdmin

      Previous post

      গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে যা জানতে হবে
      December 24, 2021

      Next post

      আপওয়ার্ক কী এবং কীভাবে কাজ করে?
      December 24, 2021

      You may also like

      Amazon Affiliate
      11 January, 2022
      Amazon Affiliate
      এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? অ্যামাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন?
      4 January, 2022
      affiliate marketing (1)
      ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও ইন্টারনেট মার্কেটিং কি?
      1 January, 2022

      Leave A Reply Cancel reply

      Your email address will not be published. Required fields are marked *

      Search

      Categories

      • Affiliate
      • Blog
      • Business
      • Computer office
      • Design / Branding
      • Director photo
      • Facebook
      • Freelancing
      • Graphics design
      • Uncategorized
      • Website
      • Youtube
      • ইন্টারনেট
      • গুগল একাউন্ট
      • ফটোগ্রাফি
      Responsive Web Design

      Responsive Web Design

      Professional Web Development

      Professional Web Development

      ড্রাইভিং ট্রেনিং – Driving training

      ড্রাইভিং ট্রেনিং – Driving training

      +8801717201518
      cpntibogra@gmail.com
      Facebook-f Twitter

      Company

      • About Us
      • Blog
      • Contact
      • Become a Teacher

      Links

      • Courses
      • Events
      • Gallery
      • FAQs

      Support

      • Facebook Group
      • Documentation
      • Language Packs
      • Release Status

      Powered by CPNTi

      • Privacy
      • Terms
      • Sitemap

      Become an instructor?

      Join thousand of instructors and earn money hassle free!

      Get started now

      Login with your site account

      Lost your password?

      Not a member yet? Register now

      Register a new account

      Are you a member? Login now