বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা ভাবেন যে, কাজের দক্ষতা অর্জনের পরেই কেবল প্রোফাইল তরি করা যায়। এটা একটি ভুল ধারণা। সুন্দর প্রোফাইল আগে তৈরি করা যেতে পারে তবে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা অর্জন করার আগে কাজে বিড করা উচিত নয়। এজন্য আগে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে দৈনিক কি কি কাজ আসছে, ক্লাইন্ট কি ধরনের কাজ চাচ্ছে ইত্যাদি কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে।
ওয়েব ডিজাইন বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতের উপর নির্ভর করে মোটামুটি কয়েক ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ এবং স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে আবার শুরুতে ফটোশপ ব্যাবহার করে প্রথমে এটার ঘটন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত গুলো নিচে আলোচনা করা হল –
ডিজিটাল বিশ্বে অন্যান্য স্কিল এর পাশাপাশি ব্যাপক চাহিদা রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন সম্পর্কিত স্কিলের। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন পারেন, তবে ঘরে বসে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
অনলাইনে কাজ করা বর্তমানে বহুল পরিচিত একটি পেশা। দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের কাজ করে ঘরে বসেই হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান আউটসোর্সিং প্রজেক্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
অনলাইন ও অফলাইন প্রজেক্টের জন্য ফ্রিল্যান্সার খোজাঁ ও ফ্রিল্যান্স প্রজেক্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটি বেশ জনপ্রিয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সার ডট কম থেকে আয়ের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
ফ্রিল্যান্সারদের প্রয়োজনের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের সংখ্যা। আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ফাইভার ইত্যাদি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মতো আরেকটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট হলো পিপল-পার-আওয়ার।
আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারগণ তাদের প্রোফাইলে নিজেদের কাজ, অভিজ্ঞতা এসব তুলে ধরেন। ক্লায়েন্টরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের বিবরণ এবং এর জন্য তারা কত সম্মানী প্রদান করবেন তা উল্লেখ করে আপওয়ার্ক এ পোস্ট করেন।
ফাইভার হলো একটি জনপ্রিয় ডিজিটাল অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সরগণ নিজেদের সেবা প্রদান করেন ও যাদের প্রয়োজন অর্থাৎ বায়ার তারা সেবা কিনে থাকেন। ফাইভার এর কাজকে গিগ বলা হয়। ফাইভার এ প্রতিটি গিগ এর দাম ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে।
আমরা জানি যে, গ্রাফিক অর্থের নানা অর্থ যেমন চিত্র গ্রাফিক শব্দটি জার্মান শব্দ থেকে এসেছে। আমরা খুব সহজে জানতে চাই যে, চিত্র দ্বারা নকশা তৈরি করাকে বুঝায় গ্রাফিক্স ডিজাইন।
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন ব্যাতিত পুরো মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টই অচল। এর কারনও বিদ্যমান চোখের সামনেই। ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য যা যা দরকার একটা কোম্পানির, তার বেশির ভাগই বানায় গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা।