অনলাইনে কাজ করা বর্তমানে বহুল পরিচিত একটি পেশা। দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের কাজ করে ঘরে বসেই হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান আউটসোর্সিং প্রজেক্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
অনলাইন ও অফলাইন প্রজেক্টের জন্য ফ্রিল্যান্সার খোজাঁ ও ফ্রিল্যান্স প্রজেক্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটি বেশ জনপ্রিয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সার ডট কম থেকে আয়ের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
ফ্রিল্যান্সারদের প্রয়োজনের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের সংখ্যা। আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ফাইভার ইত্যাদি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মতো আরেকটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট হলো পিপল-পার-আওয়ার।
আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারগণ তাদের প্রোফাইলে নিজেদের কাজ, অভিজ্ঞতা এসব তুলে ধরেন। ক্লায়েন্টরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের বিবরণ এবং এর জন্য তারা কত সম্মানী প্রদান করবেন তা উল্লেখ করে আপওয়ার্ক এ পোস্ট করেন।
ফাইভার হলো একটি জনপ্রিয় ডিজিটাল অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সরগণ নিজেদের সেবা প্রদান করেন ও যাদের প্রয়োজন অর্থাৎ বায়ার তারা সেবা কিনে থাকেন। ফাইভার এর কাজকে গিগ বলা হয়। ফাইভার এ প্রতিটি গিগ এর দাম ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে।
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন ব্যাতিত পুরো মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টই অচল। এর কারনও বিদ্যমান চোখের সামনেই। ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য যা যা দরকার একটা কোম্পানির, তার বেশির ভাগই বানায় গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা।
ইউটিউবের কপিরাইট আইন প্রতিনিয়ত কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের ক্রমবর্ধমান ভার্চুয়াল অপরাধই মূলত এর জন্য দায়ী। তাই আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল ক্রিয়েটের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করতে চান তবে ইউটিউবের আইন সম্পর্কে আপনার আগে থেকেই জেনে নেয়া উচিত।
যারা ফ্রিল্যান্সিং শেখেন বা ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে পরিচিত তারা অনেকে মনে করেন আপওয়ার্ক বা ফাইভার এই দুটো বাদে আর কোন জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট নেই, কথাটা আংশিক সত্য। হ্যাঁ, এই দুটোই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট, কিন্তু এই দু’টোর বাইরেও আরো অনেক ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট রয়েছে। তাদের জনপ্রিয়তা ফাইভার এবং আপওয়ার্ক থেকে কম হলেও, ক্ষেত্র বিশেষে কিছু কিছু ওয়েবসাইট নিজেদের প্রভাব বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আপনি হয়ত ফেসবুক থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে ইতোমধ্যেই অবগত আছেন। বর্তমান সময়ে ফেসবুক থেকে ইনকাম করার সেরা একটি উপায় হচ্ছে ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় করা। পেজ থেকে পোস্ট করা ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখায় ফেসবুক, আর তার রেভিনিউ শেয়ার করে ক্রিয়েটরদের সাথে। এই পেজ মনেটাইজেশন মডেলকে In-stream ads নাম দিয়েছে ফেসবুক।
টিকটক এর বদৌলতে বর্তমানে অল্প সময়ের ভিডিওসমূহের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এই ব্যাপারটিকে গুরুত্ব দিয়ে শর্টস ফিচারটি চালু করে ইউটিউব। ইতিমধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটি ইউটিউব ফিচারে পরিণত হয়েছে শর্টস।